- Editor
- 11:19 04/Jun/2025
- 2 মিনিট সময় লাগবে পড়তে

লজ্জায় মুখ না খুললেও, রিপোর্ট বলছে অপারেশন সিঁদুরে ভারতের মারে কোমর ভেঙে গিয়েছে পাকিস্তানের। রিপোর্ট বলছে, ড্রোন হামলার জবাবে ভারতের মিসাইল হামলায় পাক বায়ুসেনার ৬টি যুদ্ধবিমান ও ২ টি নজরদারি বিমান সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস হয়। বিমানের পাশাপাশি আরও বিপুল ক্ষয়ক্ষতি হয়। মাত্র ৪ দিনের যুদ্ধে যে ধাক্কা পাকিস্তান খেয়েছে তা সামাল দিতে বহু বছর লেগে যাবে শাহবাজদের। অপারেশন সিঁদুরে ভারতের মিসাইল হামলায় পাকিস্তনের ১১টি বায়ুসেনা ঘাঁটি ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার কথা স্বীকার করেছিল পাকিস্তান। যদিও ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ প্রকাশ্যে আনা হয়নি। তবে একাধিক রিপোর্টের তরফে দাবি করা হচ্ছে, ভারতের হামলায় বায়ুসেনা ঘাঁটিতে থাকা ৬টি যুদ্ধবিমান ধ্বংস হয়। এছাড়া দুটি নজরদারি বিমান, একটি সি-১৩০ পরিবহণ বিমান, ৩০ টিরও বেশি ক্ষেপণাস্ত্র, একাধিক ইউএভি গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়। পাশাপাশি আকাশপথে হামলার সতর্কবার্তা দেওয়া একাধিক র্যাডার ও নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা পুরোপুরি ধ্বংস হয়েছে এই হামলায়। এখানেই শেষ নয়, ভারতের এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার কবলে পড়ে ধ্বংস হয়েছে পাকিস্তানের একটি উচ্চক্ষমতা সম্পন্ন এয়ারক্রাফট। উল্লেখ্য, গত ২২ এপ্রিল পহেলগাঁওয়ে পাক মদতপুষ্ট জঙ্গি হামলায় মৃত্যু হয়েছিল ২৬ জনের। সেই মৃত্যুর বদলা নিতে ৭ মে পাকিস্তান ও পাক অধিকৃত কাশ্মীরে সন্ত্রাসের আঁতুড়ঘরে হামলা চালায় ভারত। এই অপারেশনের নাম দেওয়া হয় অপারেশন সিঁদুর। যার জেরে দুই দেশের সামরিক উত্তেজনা চরম আকার নেয়। পাক সীমান্তবর্তী রাজ্য জম্মু-কাশ্মীর, থেকে গুজরাট পর্যন্ত ড্রোন এবং ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালায় পাকিস্তান। যদিও তাদের সে হামলা রুখে দেয় ভারতের আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা। এরপর পাকিস্তানকে শিক্ষা দিতে ব্রহ্মস-সহ একাধিক ক্ষেপণাস্ত্রে পাকিস্তানের ১১টি বায়ুসেনা ঘাঁটিতে হামলা চালায় ভারত। সেই হামলাতেই কার্যত কোমর ভেঙে যায় পাকিস্তানের। চাপের মুখে পড়ে ভারতের কাছে সংঘর্ষবিরতির প্রস্তাব পাঠায় পাকিস্তান। অবশেষে সেই হামলায় ক্ষয়ক্ষতির বিস্তারিত তথ্য সামনে এল।